>> এক মিটার লম্বা, এক মিটার চওড়া এবং ৩০ সি.মি. উঁচু তলাবিহীন কাঠের ফরমা বা বাক্সটি পলিথিন বিছানো কাগজের ওপর রাখুন।
>> এবার ভেজা খড়গুলো একটা পরিথিন কাগজের ওপর স্তূপ করে রেখে তার ওপর আরেকটি পলিথিন কাগজ দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে ২৪ ঘণ্টা রেখে দিন।
বীজ, তাজা, মাশরুম চাষ পদ্ধতি শুকনা ও পাউডার মাশরুম পাইকারী ক্রয়-বিক্রয় এবং প্রশিক্ষন
You choose the subject areas of one's fascination and we will deliver you handpicked information and most current updates determined by your preference.
উপরে উল্লেখিত বর্ণনায় মাশরুম চাষ সর্ম্পকে আলোচনা করেছি।মাশরুম চাষ করতে কি কি ধাপ অনুসরণ করতে হবে সে সর্ম্পকে বলা হয়েছে।আশাকরি মাশরুম চাষ সর্ম্পকে বুঝতে পারছেন।
এরপরে প্যাকেটে দশ থেকে বারোটা ছোট ছোট ছিদ্র করে তুলা দিয়ে ছিদ্রের মুখ বন্ধ করে দিলে স্বাভাবিক হাওয়া চলাচল বজায় থাকবে, আবার তুলা থাকায় ধুলাও ঢুকতে পারবে না। প্যাকেটটি সাত থেকে দশ দিনের জন্য কোনও অন্ধকার জায়গায় রেখে দিন।
‘ইমার্জেন্সি’ : ছাঁটা হলো বাংলাদেশি শরণার্থীদের আক্রমণের দৃশ্য
মাশরুমের ব্যবসা অনেক লাভজনক হওয়ায় অনেকে ক্ষুদ্র ও ব্যাপক আকারে এর চাষ করছে। স্পন হতে মাশরুম চাষ করা যায় আর স্পন ল্যাবটারিতে তৈরি করা হয়।
>> বেড প্রতি ৩-৪ কেজি খড়, ২০০ গ্রাম তুলা এবং ১০০-১৫০ গ্রাম মাশরুম বীজের প্রয়োজন হয়।
প্রকৃতিতে মাশরুমের কয়েক হাজার জাত রয়েছে যার মধ্যে ৮-১০টি জাতের বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বাংলাদেশের চাষপযোগী মাশরুমের জাতগুলো হলো-
চাষ করার জন্য প্রথমে আধ থেকে এক ইঞ্চি মাপের খড় কেটে নিতে হবে। তারপর সেগুলো জীবাণুমুক্ত করার জন্য ফুটন্ত গরম পানিতে প্রায় ২০ মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে। ফোটানোর পরে পানি এমনভাবে ঝরিয়ে নেবেন, যাতে হাত দিয়ে খড় চাপ দিলে পানি না পরে কিন্তু হাতে একটা ভেজা ভেজা ভাব থাকে।
বীজের প্রতিটি দলা শিকায় করে ঝুলিয়ে রেখে প্রতিদিন ৪-৫ বার পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
টবে বা সরাসরি মাটিতে গাছের বৃদ্ধি ঠিকঠাক মতো হচ্ছে না? আসুন জেনে নেই, গাছ দ্রুত…
ড্রাই মাশরুম পানিতে ভিজানোর ফলে কাঁচা মাশরুম এর মতো অনেকটা হয়ে যায়।কাঁচা মাশরুম বিক্রি করতে না পারলে মাশরুম শুকিয়ে ও রাখা যায় এই কারণে মাশরুম নষ্ট না হওয়ায় মাশরুম লাভজনক ব্যবসা।
Comments on “The মাশরুম চাষ পদ্ধতি Diaries”